চলন্ত ট্রেনের চেন টেনে বাঁকুড়া স্টেশনে নেমে পড়লো ৫৮ জন যাত্রী , চাঞ্চল‍্য স্টেশন চত্ত্বরে

28th May 2020 বাঁকুড়া
চলন্ত ট্রেনের চেন টেনে বাঁকুড়া স্টেশনে নেমে পড়লো ৫৮ জন যাত্রী , চাঞ্চল‍্য স্টেশন চত্ত্বরে


দেবব্রত মন্ডল ( বাঁকুড়া ) : বাঁকুড়ার ইন্দাস , পাত্রসায়ের , বিষ্ণুপুর এলাকার বেশ কয়েকজন যাত্রী  শ্রমিক স্পেশাল ট্রেনের চেন টেনে নেমে পড়লেন বাঁকুড়া ষ্টেশনে।কাটিয়াম থেকে মালদা টাউন যাওয়ার ০৬১২৬ ট্রেনটি বাঁকুড়ার উপর দিয়ে পেরিয়ে যাচ্ছিল সন্ধ্যে নাগাদ। শ্রমিক স্পেশাল এই বিশেষ ট্রেনটি বর্ধমান স্টেশনের  এর উপর দিয়ে যাওয়ার কথা থাকলেও কোনো কারন বশত সেটির রুট পরিবর্তন করে বাঁকুড়া দিয়ে নিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেয় রেল কর্তৃপক্ষ। আর এতেই পোয়াবারো হয় বাঁকুড়া ইন্দাস পাত্রসায়ের বিষ্ণুপুর সহ পশ্চিম বর্ধমানের বিভিন্ন এলাকার মানুষের। তারা সুযোগ বুঝে বাঁকুড়া  র উপর দিয়ে যাওয়ার সময় চেন টেনে বাঁকুড়া স্টেশন নেমে পড়েন। কিন্তু  কর্তব্যরতদের নজর এড়িয়ে যায়নি বিষয়টি। তারা জোর করে চেন টেনে ট্রেন থেকে নেমে পড়া ৫৮ জন যাত্রীকে আটকে রাখে। পরে তাদের স্থানীয়  পুলিশের হাতে তুলে দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন রেল কর্তৃপক্ষ।





Others News

মল্লরাজ ভূমিতে তোপধ্বনিতে অষ্টমীর সন্ধিক্ষণ : পুজো ঘিরে উন্মাদনা

মল্লরাজ ভূমিতে তোপধ্বনিতে অষ্টমীর সন্ধিক্ষণ : পুজো ঘিরে উন্মাদনা


দেবব্রত মন্ডল ( বাঁকুড়া ) : তোপধ্বনি তে কেঁপে উঠল বিষ্ণুপুর । শুরু হল মল্ল রাজাদের ১০২৫ বছরের অষ্টমী পূজোর সন্ধিক্ষণ।

প্রাচীণ ঐতিহ্য ও পরম্পরা মেনে আজও নিষ্ঠাভরে বিষ্ণুপুর রাজ বাড়িতে দেবী দুর্গা 'মৃন্ময়ী নামে পূজিতা হন। জানা গিয়েছে, পূর্ব প্রথা মতোই প্রাচীণ রীতি মেনে মহাষ্টমীর সন্ধিক্ষণে কামান দাগার মধ্য দিয়ে বিষ্ণুপুর রাজ বাড়িতে শুরু হয়ে গেল 'বড় ঠাকরুনে'র পুজো। তবে এবার করোনা পরিস্থিতির মধ্যেও দর্শক সাধারণের উপস্থিতি ছিল বাঁধভাঙ্গা। সরকারী নিয়মকে মান্যতা দিয়ে স্বাস্থ্যবিধি মেনে শুরু হয়েছে দেবী বন্দনা। এমনকি এখানে কামান দাগার পর্বেও অন্যান্য বছরের তুলনায় এ বছরে অল্প সংখ্যক লোককে নিয়ে ঐ কাজ সম্পূর্ণ করা হয়েছে।

শুরুর সময় থেকে অষ্টমীর সন্ধিক্ষণ ঘোষণা করা হয় বড় কামানের গর্জনের শব্দে। যার আওয়াজে রাজবাড়িতে আরতি নৃত্যও শুরু হয়ে যায়।